USA-Smart Recipe

Download more awesome themes for your blogger platform #templatetrackers Follow us @ Google+ and get weekly updates of new templates we release regularly

 

 

Olay Regenerist Retinol Moisturizer, Retinol 24 Night Face Cream with Niacinamide, Anti-Wrinkle Fragrance-Free 1.7 oz, Includes Olay Whip Travel Size for Dry Skin


Review: I recently tried the Olay Regenerist Retinol Moisturizer, and I have to say I'm quite impressed. This moisturizer claims to reduce the appearance of fine lines and wrinkles while hydrating the skin, and it certainly delivers on those promises.

Firstly, I appreciate the texture of the product. It's lightweight and absorbs quickly into the skin, leaving behind a smooth and non-greasy finish. This makes it suitable for both daytime and nighttime use. The fragrance is mild and pleasant, which is a plus for those sensitive to strong scents.

The standout feature of this moisturizer is its retinol content. Retinol is a renowned ingredient for its anti-aging properties, and I noticed visible improvements in my skin's texture and firmness after regular use. My fine lines appeared diminished, and my skin felt noticeably smoother and more supple.

Another aspect I appreciate is the moisturizing power of this product. It kept my skin adequately hydrated throughout the day, making it feel plump and nourished. I also noticed a slight improvement in the overall brightness of my complexion.

One thing to note is that if you have sensitive skin or are new to using retinol, it's essential to start with a patch test and gradually introduce the product into your routine to avoid any potential irritation. Additionally, it's crucial to apply sunscreen during the day since retinol can make the skin more susceptible to sun damage.

Overall, the Olay Regenerist Retinol Moisturizer is an excellent option for anyone looking to address signs of aging while maintaining hydration. With its effective retinol formula and lightweight texture, it has become a staple in my skincare routine.













RoC Retinol Correxion Max Daily Hydration Anti-Aging Daily Face Moisturizer with Hyaluronic Acid





 

তপু বর্মণের এমন আগ্রাসী দৌড়ই বলে দেয়, বাংলাদেশ কেমন ফুটবল খেলেছে আজ

কবে এমন বাংলাদেশের খেলা দেখা গেছে, সেটা মনে করাই কঠিন। যাদের সঙ্গে জিততেই হবে—সেই মালদ্বীপ র‍্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে ৩৪ ধাপ। ২০০৩ সালের পর থেকে সাফে নেই কোনো জয়। সেই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে স্মরণকালের অন্যতম সেরা লড়াইটা উপহার দিয়ে জয় তুলে নিল লাল-সবুজের দল। 

কতটা লড়াই করেছে বাংলাদেশ, তা যেন প্রায় অবিশ্বাস্য। ম্যাচের পুরোটা সময় বলের দখল নিজেদের পায়ে রেখেছেন বাংলাদেশের ফুটবলাররা। তাঁদের চেহারায় ছিল যোদ্ধার মতো ভাব। ‘হার না মানা’ মানসিকতায় বাংলাদেশের সামনে স্রেফ উড়েই গেছে মালদ্বীপ। 

‘বাঁচা-মরার’ লড়াইয়ে মালদ্বীপের বিপক্ষে ১-১ সমতায় প্রথমার্ধ শেষ করেছে বাংলাদেশ। ১৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার পর বাংলাদেশকে ৪২ মিনিটে সমতায় ফেরায় রাকিব হোসেনের হেড। সাফের সেমিফাইনালে খেলতে হলে এই ম্যাচে জিততেই হবে বাংলাদেশকে। 

ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ খেলেছে দাপটের সঙ্গেই। সাত মিনিটে সোহেল রানা দারুণ এক সুযোগ তৈরি করেছিলেন দলের জন্য। প্রতিপক্ষ ফুটবলারের পা থেকে বল কেড়ে মালদ্বীপের বক্সে দারুণভাবে বলটাও বাড়িয়েছিলেন তিনি। যাঁর দিকে বল বাড়িয়েছিলেন, সেই রাকিব হোসেন বলে পা ছোঁয়াতে পারলে গোল শুরুতেই পেতে পারত বাংলাদেশ। 

১১ মিনিটে এই সোহেল রানা আবারও ভোগালেন মালদ্বীপকে। জামালের কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে সোহেলের আটকে দেন মালদ্বীপ গোলরক্ষক হুসেইন শরীফ। 

দারুণ খেলছিল বাংলাদেশ, বেশ ভালোই পরীক্ষা নিচ্ছিল মালদ্বীপের। কিন্তু সুরটা কেটে গেল ১৮ মিনিটে। ম্যাচে প্রথম আক্রমণেই বক্সের বাইরে থেকে শট নিলেন মালদ্বীপের সেরা তারকা হামজা মোহাম্মদ। তাঁর ডান পায়ের কোনাকুনি শটে হার মানলেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। 

সেই গোলটার পরই এলোমেলো বাংলাদেশের কৌশল। পরের মিনিটে হাস্যকর ভুলে মালদ্বীপকে প্রায় দ্বিতীয় গোল উপহার দিয়েই বসেছিলেন জিকো। আক্রমণ থেকে শুরু করে সবকিছুতেই পরে বাংলাদেশ। 

গোলের পর বাংলাদেশের উদ্‌যাপন
ছন্নছাড়া ফুটবলেই ৩৪ মিনিটে প্রথমার্ধের সেরা সুযোগটা পায় বাংলাদেশ। সোহেল রানার কর্নার থেকে কোনাকুনি হেড করেছিলেন তপু বর্মণ। সেই হেড গোললাইন থেকে ঠেকান হুসেইন নিহান। নিহানের গায়ে প্রতিফলিত হয়ে বল পান মালদ্বীপ গোলরক্ষক। বাংলাদেশ হ্যান্ডবলের আবেদন করলেও তাতে কর্ণপাত করেননি রেফারি। 

তবে সেই আক্ষেপ মিটে গেছে ৪২ মিনিটে। বিশ্বনাথের দ্রুত এক থ্রো থেকে বক্সে বল বাড়ান সোহেল রানা। সোহেলের বাতাসে বাড়ানো বলে হেডে রাকিবকে বল বাড়ান তপু। ফাঁকাতেই ছিলেন রাকিব। তপুর হেড থেকে মাথা ছুঁয়ে বাংলাদেশ শিবিরকে আনন্দে ভাসান রাকিব হোসেন। 

সমতায় ফিরেই খেলায় ফেরে বাংলাদেশ। গতি বাড়ে আক্রমণে। ৪৫ মিনিটে রাকিবেরই আরেক শট কর্নারের বিনিময়ে ঠেকান মালদ্বীপ গোলরক্ষক। কর্নার থেকে তপুর হেড ফিরিয়ে দেয় মালদ্বীপের গোলরক্ষণ। 

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণে বাংলাদেশ। ৪৭ মিনিটে কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে ফাঁকাতে বল পেয়েও ক্রস বারের ওপর দিয়ে বল বাইরে পাঠান বিশ্বনাথ ঘোষ। 

গোল করে বেশ ছন্দেই ছিলেন রাকিব। মনে হচ্ছিল সাফের আগে ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছেন এই উইঙ্গার। কিন্তু ৬২ মিনিটে আবারও চোটে পড়েন রাকিব। বাধ্য হন মাঠ ছাড়তে। একই সঙ্গে জামাল ও সোহেল রানাকেও তুলে নেন কোচ। ৬৩ মিনিটে মাঠে নামেন মোহাম্মদ ইব্রাহিম, শেখ মোরসালিন ও মুজিবর রহমান জনি। 

এই তিন পরিবর্তনেই দ্বিতীয় সাফল্য বাংলাদেশের। ৬৭ মিনিটে ইব্রাহিমের কর্নার থেকে বল গ্রিপে ব্যর্থ হোন মালদ্বীপ গোলরক্ষক। বল বাতাসে ভাসা অবস্থায় হেড নেন তপু। বল পান ডান পোস্টে দাঁড়ানো তারিক কাজী। প্রথম দফায় তারিক শট নিলেও সেই শট ঠেকান ইব্রাহিম আইসাম। ফিরতি বলে তারিকের শট ফেরে গোললাইন থেকে। সেখান থেকে তৃতীয় দফায় হেডে বল জালে জড়িয়ে উদ্দাম উদ্‌যাপনে মাতেন তারিক। জাতীয় দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটা করে রাখলেন স্মরণীয়। আগের ম্যাচে তাঁর ভুল থেকেই প্রথম গোল করেছিল লেবানন। এই গোলে যেন সেই শাপ মোচন করলেন তারিক কাজী। 

এক গোলে এগিয়ে গিয়ে নতুন উদ্দীপনায় আক্রমণে বাংলাদেশ। মাঠে নেমেই দারুণ সুযোগ তৈরি করেন শেখ মোরসালিন। ৭১ মিনিটে তাঁর শট ফিস্ট করে ঠেকান প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক। 

গোলের পর ডাগআউটে বাংলদেশের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের উচ্ছ্বাস
এগিয়ে থাকায় গোলে শেষ ১০ মিনিটে যখন অগ্নি পরীক্ষার সামনে বাংলাদেশ তখনই দলকে ধাক্কা মারে তারিক কাজীর চোট। প্রথম গোলদাতা রাকিবের মতো কাঁধে ভর করে ৮২ মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয় এই ডিফেন্ডারকে। 

শেষ ১০ মিনিটে বাংলাদেশে ভর করে গোল খাওয়ার ভূত। এবার হলো উল্টো। মাত্রই দুই ম্যাচ আগে অভিষিক্ত হওয়া মোরসালিন মালদ্বীপের কফিনে ঠুকে দিলেন শেষ পেরেক। বিশ্বনাথের পাস ধরে ডান পায়ের জোরালো শটে মালদ্বীপের ফেরার রাস্তা বন্ধ করে দেন তরুণ এই মিডফিল্ডার।

Source by>>>

দ্বিতীয় মেয়াদে চান্ডিকা হাথুরুসিংহ দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে আলোচনায় সৌম্য সরকার। কারণ এ ব্যাটার তারই আবিষ্কার। নিজের তৈরি করা ক্রিকেটারকে নিশ্চয়ই হারিয়ে যেতে দেবেন না হাথুরুসিংহে।


আফগানিস্তান সিরিজের জন্য তামিমদের অনুশীলনে তাকে যুক্ত করা  সেটারই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে সহকারী কোচ নিক পোথাস বলছেন, বাংলাদেশ দলে ফিরতে হলে রান করতে হবে সাতক্ষীরা এক্সপ্রেসকে।

২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবশেষ জাতীয় দলের হয়ে খেলেছিলেন সৌম্য। কিন্তু পারফরম্যান্স খরা কাটিয়ে না ওঠায় এরপর আর লাল সবুজ জার্সিতে নামার সুযোগ পাননি তিনি। তবে দ্বিতীয় মেয়াদে টাইগারদের কোচের দায়িত্বে হাথুরুসিংহে আসার পর থেকে আবার আলোচনায় সৌম্য। নিজের তৈরি করা ক্রিকেটারকে যে লঙ্কান কোচ ফের জাতীয় দলের রাডারে যুক্ত করতে পারেন, সেটা অনুমেয়ই ছিল।
 
কিন্তু  ব্যাটে রান না থাকলে তো আর সরাসরি দলে সুযোগ দেয়া যায় না। সৌম্য যাতে নিজেকে প্রমাণ করতে পারেন, সে জন্য সুযোগ করে দেয়া হয়েছে ইমার্জিং এশিয়া কাপের দলে যুক্ত করে। মাঠের লড়াইয়ে নামার আগে মিরপুরে জাতীয় দলের সঙ্গে অনুশীলনেও সরাসরি তার দেখাশুনা করছেন হাথুরুসিংহে।
 
সৌম্যকে অনুশীলনে পর্যবেক্ষণ করেছেন জাতীয় দলের সহকারী কোচ নিক পোথাসও। নিজেকে ফিরে পাওয়ার মিশনে কতটা উন্নতি করেছেন সাতক্ষীরা এক্সপ্রেস?
 
গণমাধ্যমকে শনিবর (২৪ জুন) পোথাস বলেন, ‘আমি নিশ্চিত না, তার সেরাটা খুব একটা দেখিনি আমি। আমাদের জন্য এটা পর্যবেক্ষণের সময়। আমরা ওকে এখন রিল্যাক্স থেকে খেলতে বলছি। কারণ আমরা তার সেরাটা জানি, সে খুব ভালো। আমি ওকে তিনদিন নেটে দেখেছি, মতামত দেয়ার জন্য এটা যথেষ্ট সময় না। আমার সময় লাগবে ওকে দেখতে।’
 জাতীয় দলের সঙ্গে যে ক্রিকেটাররা আছেন তারা সবাই আছেন ওয়ানডে বিশ্বকাপের পরিকল্পনায়। সৌম্যও তাদের একজন। তবে দলে ফিরতে হলে তাকে রান করতে হবে বলে জানিয়েছেন পোথাস।
 
তিনি বলেন, ‘এখন আমরা পর্যবেক্ষণের একেবারে শুরুর দিকে আছি। ও ইমার্জিং প্লেয়ারদের সঙ্গে যাবে। ব্যাটারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, রান করা। আপনাকে কেমন লাগছে, কী করতে পারেন, এগুলো অপ্রাসঙ্গিক। এটা আপনাকে সিস্টেমে আনতে পারে। কিন্তু দলে আসতে রান করতে হবে।’
সৌম্যদের ক্যাম্পে যুক্ত করার পেছনে টিম ম্যানেজমেন্টের আছে অন্য পরিকল্পনাও। বিকল্প ক্রিকেটার নিজেদের রাডারে রাখতে চায় তারা। যেন মূল স্কোয়াডের কেউ ইনজুরিতে পড়লে তাদের দলে ডাকা যায়। হুট করে কাউকে দলে না ডেকে আগে থেকে প্রস্তুত রাখতে চায় ম্যানেজমেন্ট।
 
পোথাস বলেন, ‘আমার মনে হয় এটা ক্রিকেটারদের সুযোগ দেয়া। আমরা চাই না কেউ ভাবুক তারা দলের বাইরে। এটা আমাদের বিকল্পও দিচ্ছে। যদি কেউ ইনজুরড হয়, তাহলে যাকে দেখিনি তাকে নিয়ে আসতে চাই না। একই সঙ্গে তাদের সুযোগ দিচ্ছি অনুশীলন করে প্রস্তুত থাকার। যদি কোনো সুযোগ চলে আসে কোথাও। হেড কোচের পরিষ্কার পরিকল্পনা আছে।’